মাওলানা মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী
জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের মহাসচিব মাওলানা মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী বলেছেন-স্বৈরাচার পতনের আন্দোলন কেবলই বস্তুকে কেন্দ্র করে হয় নি।এই আন্দোলনের মূল উপাদান ছিলো আদর্শ। ইসলামি দর্শন ও চেতনাকে গলাচেপে ধরেছিলো স্বৈরাচার। এখানে পশ্চিমা চিন্তা ও প্রতিবেশী দর্শনের বিরুদ্ধে বিস্ফোরণ হয়েছে।দেশজুড়ে বিজয় উদযাপনে ইসলামি সাংস্কৃতির চর্চা এই দাবিকে স্পষ্ট করেছে।সুতরাং ইসলামকে উপেক্ষা করে কোন সংস্কারকে জনগণ মেনে নেবে না।রাষ্ট্র সংস্কারে গঠিত কমিশনগুলোতে আলেমদের সম্পৃক্ত করতে হবে।
জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ সিলেট জেলা উত্তর,দক্ষিণ ও মহানগরের যৌথ উদ্যোগে কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের সাথে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি উপরুক্ত কথাগুলো বলেন। গতকাল (২৭ সেপ্টেম্বর) শুক্রবার বিকেলে সিলেট শহরস্থ অভিজাত হলে এ মতবিনিময়ে তিন পর্বে সভাপতিত্ব করেন সিলেট মহানগর জমিয়তের সভাপতি মাওলানা খলিলুর রহমান,সিলেট জেলা দক্ষিণের সভাপতি মুফতি মুজিবুর রহমান,উত্তর জেলা জমিয়তের সভাপতি মাওলানা আতাউর রহমান কোম্পানীগঞ্জী।
মহানগর জমিয়তের সাধারণ সম্পাদক মাওলানা সিরাজুল ইসলাম,জেলা দক্ষিণ সাধারণ সম্পাদক মাওলানা মুশতাক আহমদ চৌধুরী ও জেলা উত্তর সাধারণ সম্পাদক মুফতি ইবাদুর রহমানের যৌথ পরিচালনায় মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের মহাসচিব মাওলানা মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী।বিশেষ অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় জমিয়তের সিনিয়র যুগ্ন মহাসচিব মাওলানা বাহাউদ্দীন জাকারিয়া,কেন্দ্রীয় যুগ্ন মহাসচিব মাওলানা ফজলুল করীম ক্বাসিমী,মাওলানা ফয়জুল হাসান খাদিমানী।
এ সময় সিলেট মহানগর জমিয়তের সহসভাপতি মাওলানা সৈয়দ শামীম আহমদ,জেলা উত্তরের সিনিয়র সহসভাপতি মাওলানা নূর আহমদ ক্বাসিমী,সহসভাপতি মাওলানা আব্দুল হাই,দক্ষিণ জেলা সহসভাপতি মাওলানা আব্দুল মতিন নাদিয়া,আলহাজ্ব শামছুদ্দীন বানীগ্রামী,মাওলানা শিব্বীর আহমদ বিশ্বনাথী,মাওলানা নজরুল ইসলাম,সিলেট মহানগর জমিয়তের সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা আখতারুজ্জামান,দক্ষিণ জেলা সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা ক্বাজী আমিন উদ্দীন,উত্তরের সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা গোলাম আম্বিয়া কয়েসসহ জেলা,মহানগর ও উপজেলা পর্যায়ের জমিয়ত,যুব ও ছাত্র জমিয়ত নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। বিজ্ঞপ্তি।